Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২২nd জানুয়ারি ২০২৪

মহিবুল হাসান চৌধুরী, এম.পি.

মহিবুল হাসান চৌধুরী, এম.পি.

 

মাননীয়  মন্ত্রী

জনাব মহিবুল হাসান চৌধুরী (নওফেল) ২৮৬, চট্টগ্রাম-০৯ (বাকলিয়া-কোতয়ালি) সংসদীয় আসনে বিগত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে ১১ জানুয়ারি ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ তারিখে তাঁকে মন্ত্রিপরিষদে নিযুক্ত করেন।

 

রাজনৈতিক পরিচয়

জনাব মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল একটি সম্ভ্রান্ত ও প্রথিতযশা রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। তাঁর বাবা মরহুম আলহাজ্ব এ বি এম মহিউদ্দীন চৌধুরী; জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একজন একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে মহান মুক্তিযুদ্ধের একজন সংগঠক ছিলেন। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন জাতীয় নেতা ও বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন পরীক্ষিত রাজনৈতিক সহকর্মী ছিলেন। তিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং চট্টগ্রামের প্রথম নির্বাচিত মেয়র হিসেবে তিন-তিনবার বিজয়ী হয়ে জনকল্যাণে কাজ করে সারা দেশব্যাপী প্রশংসিত হন। জনাব এ বি এম মহিউদ্দীন চৌধুরী বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের একজন অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সদস্য হিসেবে শেখ ফজলুল হক মনির সহকর্মী ছিলেন এবং বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হলে বৃহত্তর চট্টগ্রাম ও প্রতিবেশী দেশ ভারতে দীর্ঘদিন এই নৃশংস হত্যার রাজনৈতিক প্রতিবাদে অংশ নেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সাথে নিবিড়ভাবে সারা বাংলাদেশে আওয়ামী লীগকে প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রামে লিপ্ত ছিলেন।

পারিবারিক ধারাবাহিকতায় জনাব মহিবুল হাসান চৌধুরী বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রমে শৈশবেই সম্পৃক্ত হন। “আমরা রাসেল” নামক একটি শিশু-কিশোর সংগঠনে তিনি তাঁর পিতার উৎসাহে সম্পৃক্ত হয়ে বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেল হত্যার বিচারে শিশু-কিশোরদের সমাবেশ ও সৃষ্টিশীল কাজের সাথে যুক্ত হন। তিনি তাঁর পিতার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কার্যক্রমসমূহ দেখার এবং সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ পান। পরবর্তীতে ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামায়াতের দুঃশাসন এবং এক-এগারোকালীন সময়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির বিষয়ে যুক্তরাজ্যে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক প্রচার-প্রচারণায় সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। ২০১২ সালে আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটি গঠনকালে তাঁকে কেন্দ্রীয় কমিটিতে সম্পৃক্ত করার জন্য যুবলীগ চেয়ারম্যান জনাব ওমর ফারুক চৌধুরী উদ্যোগী হন। অতঃপর ২০১৩ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম মহানগর কমিটিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা জনাব মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলকে কার্যনির্বাহী কমিটিতে সদস্য হিসেবে নির্বাচিত করেন। ২০১৬ সালের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ষোড়শ কাউন্সিলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে তিনি আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নির্দেশনায় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়ে ঢাকা বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত হন। জনাব চৌধুরী ঢাকা বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ সাংগঠনিক দায়িত্ব পালন করেন। নারায়নগঞ্জ ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে দলের বিজয়ী হওয়ার পিছনে নিরলসভাবে কাজ করেন এবং দায়িত্বপ্রাপ্ত হওয়ার পর নারায়নগঞ্জ, গাজীপুর, শরীয়তপুর এবং ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি পুনর্গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। একটি প্রথিতযশা রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হিসেবে জনাব মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে আওয়ামী লীগ সভাপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রদত্ত রাজনৈতিক দায়িত্ব অত্যন্ত নিষ্ঠা এবং দায়িত্বশীলতার সাথে পালন করে যাচ্ছেন।

 

পেশাগত ও শিক্ষাগত পরিচয়

জনাব চৌধুরী পেশায় একজন আইনজীবী। তিনি মন্ত্রিপরিষদে নিযুক্ত হওয়ার পূর্বে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট বার ও ঢাকা আইনজীবী সমিতির একজন সদস্য হিসবে “দি লিগ্যাল সার্কেল” নামক একটি আইন পরামর্শ প্রতিষ্ঠানে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য আইনজীবী হিসেবে ০৯ (নয়) বছর নিয়োজিত ছিলেন। এই পেশাগত সময়ে তিনি বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়, জাপান সরকারের সাহায্য সংস্থা জাইকাসহ বহুজাতিক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানসহ দেশীয় ও বিদেশী বিনিয়োগ, দ্বন্দ্ব নিরসন ইত্যাদি বিষয়ে আইনগত পরামর্শ ও সহযোগিতা প্রদান করেছেন।

তিনি বাংলাদেশে বিদ্যালয় জীবন সমাপ্ত করে, যুক্তরাজ্যের ‘লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্স (এল এস ই) থেকে আইন ও নৃ বিজ্ঞান এই দুই বিষয়ের উপর যৌথভাবে স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি লন্ডনের ‘কলেজ অফ ল’ থেকে স্নাতকোত্তর বার ভোকেশনাল ডিগ্রী (PGD-Bvc) অর্জন করেন। তিনি ‘লিংকনস ইন’ নামক ইংরেজ আইনজীবীদের বার সমিতিতে একজন ব্যারিস্টার হিসেবে সংঘোষিত ও লিপিবদ্ধ হন এবং পরবর্তীতে ব্যারিস্টারের সহযোগী (কোর্ট ক্লার্ক) হিসেবে ইংল্যান্ডের বেশকিছু নিম্ন আদালত ও উচ্চ আদালতের ‘প্রিন্সিপাল রেজিস্ট্রি অফ ফ্যামিলি’ ডিভিশনে কাজ করেন। তিনি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিরোধ মীমাংসা বিষয়সমূহের উপরে প্রশিক্ষিত হন। পরবর্তীতে বাংলাদেশে বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের একজন এ্যাডভোকেট হিসেবে নিবন্ধিত হওয়ার পরে আইন পেশায় সফলতার সাথে পরামর্শক হিসেবে কাজ করেছেন।



COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon